টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানাধীন মামুদনগর ইউনিয়নের অন্তর্গত ভাতশালা একটি প্রত্যন্ত গ্রাম ।এই গ্রামের একজন সহজ সরল শিক্ষানুরাগী সাদা মনের মানুষ জনাব আব্দুল বারেক মাষ্টার। তিনি পার্শ্ববর্তী পংবাইজোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক থাকাকালীন গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্যতম মৌলিক চাহিদা শিক্ষাসেবা বিস্তার করতে উদ্যোগী হন।পরবর্তিতে পেনশনপ্রাপ্ত হলে তার উদ্যোগ বাস্তবায়নে তৎপর হন। তৎকালিন এম পি জনাব খন্দকার আব্দুল বাতেন এম পি মহোদয়ের সহযোগিতার আশ্বাস পান। নাম প্রস্তাব করতে গিয়ে জনাব মোঃ আব্দুল আলম বলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) যুব সম্প্রদায় নিয়ে সামাজিক নানা আসামাজ্ঞস্যতা প্রতিরোধে একটি সংগঠন তৈরি করেন। এই সংগঠন অত্যাচার,নির্যাতন,জুলুমকারীদের বিরুদ্ধে এক মূর্তিমান আতঙ্ক এবং অসহায় নিপিড়িত মানুষের আশ্রয় হিসেবে আর্বিভূত হয় যা “হিলফুল ফুযল” বা ” শান্তিসংঘ” নামে ইতিহাসে পরিচিতি লাভ করে। সুন্দর এই নামটি প্রতিষ্ঠাতা জনাব আব্দুল বারেক মাষ্টার পছন্দ করেন। ফলে যাত্রা শুরু হলো। “ভাতশালা হিলফুল ফুযুল দাখিল মাদ্রাসা” নামে একটি শিক্ষাসেবা প্রদানকারী মাদ্রাসা যা ২০০৩ সালে স্থাপিত হয়ে অদ্যাবদি সুনামের সাথে ছড়িয়ে যাচ্ছে। ভাতশালা গ্রামে মনোরম পরিবেশে ৭৫ শতাংশ উপর প্রতিষ্ঠানটি দাড়িয়ে আছে। যা দিন দিন ধর্মীয় শিক্ষার আলো এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে।
টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানাধীন মামুদনগর ইউনিয়নের অন্তর্গত ভাতশালা একটি প্রত্যন্ত গ্রাম ।এই গ্রামের একজন সহজ সরল শিক্ষানুরাগী সাদা মনের মানুষ জনাব আব্দুল বারেক মাষ্টার। তিনি পার্শ্ববর্তী পংবাইজোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক থাকাকালীন গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্যতম মৌলিক চাহিদা শিক্ষাসেবা বিস্তার করতে উদ্যোগী হন।পরবর্তিতে পেনশনপ্রাপ্ত হলে তার উদ্যোগ বাস্তবায়নে তৎপর হন। তৎকালিন এম পি জনাব খন্দকার আব্দুল বাতেন এম পি মহোদয়ের সহযোগিতার আশ্বাস পান। নাম প্রস্তাব করতে গিয়ে জনাব মোঃ আব্দুল আলম বলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) যুব সম্প্রদায় নিয়ে সামাজিক নানা আসামাজ্ঞস্যতা প্রতিরোধে একটি সংগঠন তৈরি করেন। এই সংগঠন অত্যাচার,নির্যাতন,জুলুমকারীদের বিরুদ্ধে এক মূর্তিমান আতঙ্ক এবং অসহায় নিপিড়িত মানুষের আশ্রয় হিসেবে আর্বিভূত হয় যা “হিলফুল ফুযল” বা ” শান্তিসংঘ” নামে ইতিহাসে পরিচিতি লাভ করে। সুন্দর এই নামটি প্রতিষ্ঠাতা জনাব আব্দুল বারেক মাষ্টার পছন্দ করেন। ফলে যাত্রা শুরু হলো। “ভাতশালা হিলফুল ফুযুল দাখিল মাদ্রাসা” নামে একটি শিক্ষাসেবা প্রদানকারী মাদ্রাসা যা ২০০৩ সালে স্থাপিত হয়ে অদ্যাবদি সুনামের সাথে ছড়িয়ে যাচ্ছে। ভাতশালা গ্রামে মনোরম পরিবেশে ৭৫ শতাংশ উপর প্রতিষ্ঠানটি দাড়িয়ে আছে। যা দিন দিন ধর্মীয় শিক্ষার আলো এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে।